যখন আমরা উন্নয়নের কথা বলি তখন আমরা
জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী নির্বিশেষে সকলের অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের কথাই বলি।

- শেখ হাসিনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত শিক্ষার্থীদের (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)
স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যায়ের নিয়মিত শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষাবৃত্তি, ২০২৪

বিশেষ লক্ষ্যনীয়, আবেদনপত্রের সাথে নিম্নবর্ণিত ডকুমেন্ট স্ক্যান করে সংযুক্ত করতে হবেঃ
ক) ২০২২ বা তৎপরবর্তী সালে ইস্যুকৃত উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক স্বাক্ষরিত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র;
খ) ২০২৪ সালে ইস্যুকৃত বর্তমান অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত প্রত্যয়নপত্র
গ) আবেদকারীর নিজ নামের ব্যাংকের চেকবইয়ের প্রথম পাতার স্ক্যান কপি।
উল্লেখ্য যে, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র ও বর্তমান অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত প্রত্যয়নপত্র উল্লেখিত সালে ইস্যুকৃত না হলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য করা হবে।

আবেদনের সময়কাল:
০৪ এপ্রিল ২০২৪ হতে ১৫ মে ২০২৪* পর্যন্ত



নির্দেশাবলী/আবেদনের শর্তাবলী
  • ১। আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের অবশ্যই বাংলাদেশের সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত নাগরিক হতে হবে। এক্ষেত্রে আবেদনকারী পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত (রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি) অন্য যে কোন জেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারেন।
  • ২। আবেদনকারী শিক্ষার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যায়ের নিয়মিত শিক্ষার্থী হতে হবে।
  • ৩। কেবলমাত্র ২০১৪ খ্রি. ও তাঁর পরবর্তীতে এসএসসি/সমমানের পাশকৃতরাই এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।
  • ৪। কোন ধরনের সরকারি চাকুরিতে কর্মরত কেউ আবেদন করতে পারবে না।
  • ৫। কোন তফসিলি ব্যাংকে আবেদনকারীর নিজ নামে একটি সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর ( কমপক্ষে ১৩ ডিজিটের) থাকতে হবে। এ সঞ্চয়ী হিসাবনম্বর ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখার রাউটিং নম্বর (routing number) অনলাইনে আবেদনে প্রদান করতে হবে;
  • ৬। অনলাইন আবেদন ফরমে প্রয়োজনীয় সকল তথ্যাদি প্রদান করতে হবে। আবেদনকারীর এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল সংশ্লিষ্ট বোর্ডের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই করে নেয়া হবে।
  • ৭। আবেদনপত্রের সাথে নিম্নবর্ণিত ডকুমেন্ট স্ক্যান করে অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে: ক) সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক ইস্যুকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র; খ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদানকৃত পরিচয়পত্র/প্রত্যয়নপত্র গ) আবেদকারীর নিজ নামের ব্যাংকের চেকবইয়ের প্রথম পাতার স্ক্যান কপি।
  • ৮। অনলাইন আবেদন ব্যতীত কোন আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না এবং নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের পরে কোন শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবে না। অনলাইনে আবেদনের পর আবেদনকারী একটি 12 ডিজিটের ইউনিক ইউজার আইডি ও ৬ ডিজিটের পাসওয়ার্ড পাবেন।
  • ৯। আবেদনটি যথাযথভাবে দাখিল হলে আবেদনকারী কর্তৃক আবেদনে প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে একটি স্বয়ংক্রিয় এসএমএস-এর মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হবে।
  • ১০। মেধাক্রমের ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর আবেদনে প্রদত্ত ব্যাংক হিসাব নম্বরে বৃত্তির অর্থ স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রেরণ করা হবে। এক্ষেত্রেও আবেদনকারীকে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
  • ১১। আবেদনের নিয়মাবলী এবং ফরম পূরণের বিস্তারিত নির্দেশিকা দেখার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত শিক্ষার্থীদের (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)
কর্মমুখী আয়সক্ষম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে উচ্চতর প্রশিক্ষণ কোর্স, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতে বাস্তবায়নাধীন 'বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)' কর্মসূচির আওতায় কর্মমুখী আয়সক্ষম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হতে আইটি বিষয়ক উচ্চতর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রেরিত আবেদনের কোড নং প্রদান স্বাপেক্ষে উপর্যুক্ত প্রশিক্ষণ কোর্সসমূহের মধ্য হতে যে কোন ০১ (এক)টি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অনলাইনে আবেদন করার আহবান করা যাচ্ছে।

আবেদনের সময়কাল: ০১ এপ্রিল ২০২৪ হতে ৩০ এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত
যে মোবাইল নম্বরে আবেদনের কোড নাম্বার পেয়েছেন তা লিখুন
শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ অনুসারে
মোবাইলে প্রাপ্ত ছয় সংখ্যার আবেদনের কোড নাম্বারটি লিখুন

কর্মসূচি সম্পর্কে
সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জীবনমান উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি

পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত জনগণের জীবনমান উন্নয়নের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় রয়েছে। পাশাপাশি, সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য উদ্যোগে ১৯৯৬ সাল হতে একটি নীতিমালার আলোকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতে “বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)” শীর্ষক একটি কর্মসূচির বাস্তবায়ন শুরু করা হয়। বর্ণিত কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে।



কর্মসূচির নাম সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জীবন-মান উন্নয়নের জন্য ”বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)”
কর্মসূচির সূচনাকাল ১৯৯৬-১৯৯৭ অর্থ বছর থেকে চলমান
অর্থায়ন জিওবি
বাস্তবায়নকারী সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
কর্মসূচির উদ্দেশ্য বাসস্থান, শিক্ষা বৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ, ছাত্রীদের জন্য সাইকেল বিতরণসহ বিভিন্ন ধরণের আয়বর্ধক কর্মসূচির মাধ্যমে সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন।
বিস্তারিত....